:যেও না অমন
পা চালিয়ে দ্রুত, খানিক দাঁড়াও
কথা আছে।
:কী কথা বলবে বলো
কান খোলা রেখেছি
শুনতে ব্যাঘাত ঘটবে না।
:চটে যাও কেন এমন অকস্মাৎ
শুধু তো দুটি কথা বলবো অনুক্ষণ
তারপরই হবে প্রস্থান নিরবে।
:চটে গেলাম কই দেখলে
তোমাকে প্রশ্রয় দিতে চাই না
এর চেয়ে বেশি কিছু নয় তো।
:প্রশ্রয়...! হাসালে তুমি
করুণা আমিও চাই না
শুধু চেয়েছিলাম দু’দ- আলাপন।
:অনুমতি দেওয়া আছে
চটপট বাসনার ঘটিয়ে নিবৃত্তি
সাধু-সন্ন্যাসীর মতো পিছন দরজা দিয়ে কেটে পড়ো।
:হয়তো তোমারই জন্য সেদিন
কাঁটাগুল্মে ফুটেছিল মোহন গোলাপ, নেমেছিল গোধূলী
সঘন স্বানন্দে, শ্রান্ত নদীর জলধারার ওপারে কাশবন
কেঁপে উঠেছিল সমীরণে।
:আমি সাধারণ মেয়ে
আমার জন্য ঘটবে না কোনকালে
এইসব অতি মনোরম বিষয়াবলী।
:তোমারই জন্য, শুধু তোমারই জন্য
ঘাস-নদীর বিশুদ্ধ ভালবাসা দেখেছিলাম, অঝর ধারায়
কেঁদেছিল আকাশ, কদম মেলেছিল চোখ কদমশাখায়।
:ধুত্তুরি ছাই, ডেকেছো আমায় পিছু
চাই না শুনতে এসব অকাজের কথা, অন্যকিছু
থাকলে পারো বলতে শিগগির।
:তোমারই জন্য ফুটেছিল শাপলা দিঘীর কোমল জলে
ঝরছিল বকুল তোমাকে দেবো বলে উপহার, আমার ভালবাসা
বুকের ভেতর চপলা পাখির মতো করছিল উৎপাত।
:সে তোমার নিজস্ব বিষয়, আমাকে
ওসবের মাঝে জড়িও না।
:অথচ তুমি তো ছিলে একদিন আমার
শুধু আমার, তোমার সত্ত্বা তোমার ছায়া
আমার এতোসব বিষয়ের মাঝে করে বিচরণ।
:থাক থাক, ওইসব পুরাতন প্রেম
ভুলে যেও ভ্রমরা যেমন ভুলে ফুলকে
মধু যোগাড়ের আয়োজন শেষে।
:তোমাকেই দেবো বলে সযতনে
এই দেখো, এনেছি দিঘীর শ্বেত শাপলা
ঝরা বকুলের সুঘ্রাণ মালিকা।
:এসবের কোন প্রয়োজন আছে কি
তোমার সম্পদ রেখে দাও তোমারই কাছে
বহু যতনের চেয়েও আরও অতি যতনে।
: নিলে না তুমি ক্ষণিকের উপহার
আমার অনুক্ত ভালবাসা ঝরে গেলো নিঃশব্দে
ঐ সব প্রভাতের প্রত্যাখ্যাত বকুলের মতো।
পা চালিয়ে দ্রুত, খানিক দাঁড়াও
কথা আছে।
:কী কথা বলবে বলো
কান খোলা রেখেছি
শুনতে ব্যাঘাত ঘটবে না।
:চটে যাও কেন এমন অকস্মাৎ
শুধু তো দুটি কথা বলবো অনুক্ষণ
তারপরই হবে প্রস্থান নিরবে।
:চটে গেলাম কই দেখলে
তোমাকে প্রশ্রয় দিতে চাই না
এর চেয়ে বেশি কিছু নয় তো।
:প্রশ্রয়...! হাসালে তুমি
করুণা আমিও চাই না
শুধু চেয়েছিলাম দু’দ- আলাপন।
:অনুমতি দেওয়া আছে
চটপট বাসনার ঘটিয়ে নিবৃত্তি
সাধু-সন্ন্যাসীর মতো পিছন দরজা দিয়ে কেটে পড়ো।
:হয়তো তোমারই জন্য সেদিন
কাঁটাগুল্মে ফুটেছিল মোহন গোলাপ, নেমেছিল গোধূলী
সঘন স্বানন্দে, শ্রান্ত নদীর জলধারার ওপারে কাশবন
কেঁপে উঠেছিল সমীরণে।
:আমি সাধারণ মেয়ে
আমার জন্য ঘটবে না কোনকালে
এইসব অতি মনোরম বিষয়াবলী।
:তোমারই জন্য, শুধু তোমারই জন্য
ঘাস-নদীর বিশুদ্ধ ভালবাসা দেখেছিলাম, অঝর ধারায়
কেঁদেছিল আকাশ, কদম মেলেছিল চোখ কদমশাখায়।
:ধুত্তুরি ছাই, ডেকেছো আমায় পিছু
চাই না শুনতে এসব অকাজের কথা, অন্যকিছু
থাকলে পারো বলতে শিগগির।
:তোমারই জন্য ফুটেছিল শাপলা দিঘীর কোমল জলে
ঝরছিল বকুল তোমাকে দেবো বলে উপহার, আমার ভালবাসা
বুকের ভেতর চপলা পাখির মতো করছিল উৎপাত।
:সে তোমার নিজস্ব বিষয়, আমাকে
ওসবের মাঝে জড়িও না।
:অথচ তুমি তো ছিলে একদিন আমার
শুধু আমার, তোমার সত্ত্বা তোমার ছায়া
আমার এতোসব বিষয়ের মাঝে করে বিচরণ।
:থাক থাক, ওইসব পুরাতন প্রেম
ভুলে যেও ভ্রমরা যেমন ভুলে ফুলকে
মধু যোগাড়ের আয়োজন শেষে।
:তোমাকেই দেবো বলে সযতনে
এই দেখো, এনেছি দিঘীর শ্বেত শাপলা
ঝরা বকুলের সুঘ্রাণ মালিকা।
:এসবের কোন প্রয়োজন আছে কি
তোমার সম্পদ রেখে দাও তোমারই কাছে
বহু যতনের চেয়েও আরও অতি যতনে।
: নিলে না তুমি ক্ষণিকের উপহার
আমার অনুক্ত ভালবাসা ঝরে গেলো নিঃশব্দে
ঐ সব প্রভাতের প্রত্যাখ্যাত বকুলের মতো।